সাইফুল ইসলাম,
শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
শরীয়তপুর গোসাইরহাট উপজেলা দাসের জঙ্গল বাজারে লকডাউনের মধ্যে শুক্রবার পশুর হাট কেন্দ্র করে চলছে দোকান পাট ব্যবসা প্রতিস্ঠানের বিশাল জনসমাগম। দুর দুরান্ত থেকে এসেছেন অসচেতন শত শত মানুষ। বিশাল হাটে পশুর পাশাপাশি, ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়, ধুলো-ময়লা ও গাদাগাদি অবস্থায় চলছে বেচাকেনা। হাঁচি-কাশি, থুতু ফেলা, হাত মেলানা, জড়িয়েধরাসহ বন্ধ নেই সংস্পর্শে আসার কোন কিছুই। এতে ঝুঁকি বাড়াচ্ছে করোনার সংক্রমণের। তবে ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও জীবিকার তাগিদেই এসেছেন বলছেন ব্যবসায়ীরা।
গরু ব্যবসায়ী, ক্রেতা ও বিক্রেতারা বলেন, আমরা গরীব মানুষ। আমরা আসছি পেটের দায়ে। আমাদের কিস্তি আছে। হাটে না আসলে আমাদের আয় হবে না।
আর হাটে আগতদের সচেতন করার পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন মেটানো ও বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে হাট খোলা হয়েছে বলে দাবি এ ইজারাদারের।
থানার পাশেই বিশাল এ জমায়েত ও করোনা ছড়ানোর ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশের কারণে উদ্বিগ্ন সচেতন মহল,
সচতেন মহলেরা বলেন, গরুর হাটে আগত মানুষ হাটে এসে হাত মেলাচ্ছে। টাকা নিয়ে গণনা করছে। এই বিষয়গুলো আমাদের সচেতন থাকতে হবে। তাহলেই করোনার সংক্রামণ ঠেকাতে পরব।
গণজমায়েতকে নিরুৎসাহিতের কথা বললেও থানা পুলিশের এক মুখপাত্র বলছেন, হাটের জমায়েত নিয়ে নির্দেশ পেলেই ব্যবস্থা নিবেন তারা।
এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে মোঠোফোনে আলাপ করে তার বাসভবনে সামনে স্বাক্ষাতকারের জন্য অপেক্ষাকৃত সাংবাদিকদের ৩০ মিনিট ধরে তার সরকরি বাসভবনের অবস্থান করলেই তিনি আসেনি বলে লাইভে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে উপস্থিত গনমাধ্যম কর্মীবৃন্দ প্রকাশ করেন।
এরপরে তারা বিষয়টি জেলা প্রশাসকের নিকট জানান।