ডেস্ক নিউজ:পৃথিবীর অন্তত ১২টি দেশের ৮০ জনেরও বেশি লোকের দেহে মাংকিপক্স সংক্রমণ নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, অন্য আরো ৫০ জন এতে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে এবং মনে করা হচ্ছে যে আরো সংক্রান্ত ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া যাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ৫০ জন কোন দেশের তা প্রকাশ করেনি।
প্রশ্ন উঠেছে বিরল এই রোগ কতটা ভয়ংকর?
বিশেষজ্ঞদের মতে, মাংকিপক্স কখনো কখনো গুরুতর হতে পারে। পশ্চিম আফ্রিকায় এই রোগে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জোর দেয় যে আমরা একটি গুরুতর প্রাদুর্ভাবের দ্বারপ্রান্তে নেই এবং সাধারণ জনগণের জন্য ঝুঁকি খুবই কম।
তবে আশার কথা হলো এই রোগ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা নেই এবং জনসাধারণের জন্য ঝুঁকিও খুব কম বলেও বিশেষজ্ঞরা জোর দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে ইউকেএইচএসএ এর ক্লিনিক্যাল ও সংক্রমক বিষয়ক পরিচালক কলিন ব্রাউন বলেন, যদিও সংক্রমণের উৎস নির্ধারণের চেষ্টা এখনো চলছে, তবে এই রোগ মানুষের মধ্যে সহজে ছড়িয়ে পড়ে না সে ব্যাপারে জোর দেওয়া জরুরি।
এই রোগের প্রার্দুভাব ঠেকাতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় শরীরে নতুন কোনো র্যা শ দেখা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্য কর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
চলতি মে মাস থেকেই এই ভাইরাসের সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়। ইতোমধ্যেই ১২টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে রোগটি। যেসব দেশে ইতোমধ্যে মাংকিপক্স শনাক্ত হয়েছে সেগুলো হলো- ইতালি, সুইডেন, স্পেন, পর্তুগাল, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্য। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে প্রথম এ রোগ শনাক্ত হয় যুক্তরাজ্যে