ডেস্ক নিউজ: চট্টগ্রাম নগরীতে করপোরেশনের বকেয়া হোল্ডিং ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স আদয়ের লক্ষ্যে অভিযান অব্যাহত রেখেছে চসিকের ভ্রাম্যমান আদালত।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ বুধবার (৯ জুন) সকালে করপোরেশনের রাজস্ব সার্কেল-৫ এর আওতাধীন আসাকার দীঘি পাড় ও দেওয়ানহাট এলাকায় অভিযান পরিচালিত হয়।
এ অভিযানে বকেয়া হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ ৩৫ লাখ এবং ট্রেড লাইসেন্স ফি বাবদ ৬৯ হাজার ৭শত ৯০টাকা আদায় করা হয়।
একই দিনে পৃথক অপর অভিযানটি পরিচালিত হয় রাজস্ব সার্কেল-৬ এর আওতাধীন আমবাগান, খুলশী, ওয়ারলেস ও দক্ষিণ খুলশী আবাসিক এলাকায়।
এসব এলাকায় বকেয়া হোল্ডিং ট্রেক্স বাবদ ১৬ লাখ ৭৪ হাজার ৩শত ৩৫ টাকা ও ট্রেড লাইসেন্স ফি বাবদ ৪৭ হাজার টাকাসহ সর্বমোট হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ ৫১ লাখ ৭৪ হাজার ৩শত ৩৫টাকা ও ট্রেড লাইসেন্স বাবদ ১ লাখ ১৬ হাজার ৭শত ৯০টাকা আদায় করা হয়।
এছাড়াও ট্রেড লাইসেন্স বিহীন ব্যবসা পরিচালনা দায়ে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা রুজু পূর্বক ৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমান আদালত।
পৃথক এসব অভিযানের নের্তৃত্ব দেন চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারুফা বেগম নেলী ও স্পেসাল ম্যাজিস্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস। বকেয়া হোল্ডিং ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স ফি আদায়কল্পে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তারা।
অভিযানে ম্যাজিস্ট্রেট গণকে সহায়তা করেন সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের টিম।