২০০০ সালের ১২ জুলাই সকালে চট্টগ্রামের শেরশাহ পলিটেকনিক এলাকা থেকে মাইক্রোবাসে চেপে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাকলিয়াস্থ সরকারি কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউটে (বর্তমানে বাকলিয়া সরকারী কলেজ) যাচ্ছিলেন।
উদ্দেশ্য ছিল দলীয় কর্মসূচিতে যোগদান করা, গাড়িটি বহদ্দারহাট পুকুরপাড় এলাকায় আসলে আরেকটি মাইক্রোবাস তাদের সামনে এসে গতিরোধ করে।
গতিরোধ করার মুহূর্তের মধ্যেই
ব্রাশফায়ার শুরু করে বর্বর শিবির ক্যাডাররা।
এ সময় একে একে গাড়ির
ভেতরেই লুটিয়ে পড়ে ৮ ছাত্রলীগ নেতাকর্মী।
তারা হচ্ছেন, সরকারি কমার্শিয়াল
ইনস্টিটিউট (পলিটেকনিক এলাকাস্থ) ছাত্র
সংসদের ভিপি হাসিবুর রহমান হেলাল, সোহাগ, বাবু, কাশেম, জাহাঙ্গীর আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন, মনু মিয়া ও জাহেদুল ইসলাম।
ব্রাশফায়ারের বুলেটের আঘাতে ঝাঁঝরা হয়ে যায় আমার প্রানের সংগঠনের ৮ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর শরীর।
ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর শরীর ক্ষত বিক্ষত হয়ে রক্তগঙ্গায় পরিণত হয় বহদ্দারহাট পুকুরপাড় এলাকা।
সেদিনে শিবিরের বর্বরতায় নিহত-অমর
ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।