১ সেপ্টেম্বর এ বদলির আদেশ দেওয়া হলেও মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে বদলির আদেশটি সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
এ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে নগরবাসীর করের টাকা আত্মসাৎসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনায় কয়েকজনকে বহিষ্কার করা হলেও অনেকে রয়ে যান ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
বদলির বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা বলেন, মেয়র মহোদয়ও অনেকদিন ধরে চাচ্ছিলেন বদলি করার জন্য। তাছাড়া যাদেরimageবদলি করা হয়েছে তারা দীর্ঘদিন ধরেই এক জায়গায় কর্মরত ছিলেন। এক জায়গায় থাকতে থাকতে অনেক সময় করদাতাদের সঙ্গে সখ্য গড়ে উঠে। বদলির সেটাও একটা কারণ।
তিনি বলেন, কর আদায়ে তো লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয় না। এবার হয়তো সেখানে একটা পরিবর্তন আসবে আশা করছি।
সিটি কর্পোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা (উপসচিব) মফিদুল আলম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে বলা হয়, সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব প্রশাসনের কাজে গতি আনয়নের স্বার্থে দায়িত্ব পুনর্বন্টন করা হলো। আট রাজস্ব সার্কেলের মধ্যে দুই কর কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। এছাড়া ২৭ জন উপ কর কর্মকর্তা, ৮ জন উপ কর কর্মকর্তা (লাইসেন্স), ১৩০ জন কর আদায়কারী ও ৫৮ জন অনুমতি পরিদর্শককে একই বিভাগের বিভিন্ন সার্কেলে বদলি করা হয়েছে।