এবার শীষ বৈঠক করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভ্লাদিমির পুতিন

Date:

Share post:

ট্রাম্প-পুতিন ছবির কপিরাইট Reuters
Image caption ২০১৭ সালের জুলাইয়ে র হামবুর্গে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়েছিল।

ের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠকের বিষয়ে রাজী হয়েছে মস্কো আর ওয়াশিংটন।

প্রেসিডেন্ট পুতিন ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক জন বোল্টনের এক বৈঠকের পর এই ঘোষণা দেয়া হয়।

মি. ট্রাম্প বলেছেন, আগামী ে ব্রাসেলসে ন্যাটো’র বৈঠকের পর ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে এই বৈঠক হতে ে।

ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিঙ্কিতে এই বৈঠক হতে পারে বলে জানিয়েছেন মি.ট্রাম্প।

নভেম্বরে এশিয়া প্যাসিফিক সামিটের সময় ভিয়েতনামে শেষবার দেখা হয়েছিল ভ্লাদিমির পুতিন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

বুধবার ক্রেমলিনের বৈিক নীতি বিষয়ক পরামর্শক ইউরি উশাকভ দুই নেতার সম্ভাব্য বৈঠকের ঘোষণা দেন।

মি. উশাকভ জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হবে বৈঠকের তারিখ ও স্থান।

আরো পড়ুন:

ট্রাম্প-পুতিন সাক্ষাৎ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় রঙ্গ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক: বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা

পুতিন-ট্রাম্প বৈঠকে মার্কিন নির্বাচনে হস্তক্ষেপ নিয়ে বিতণ্ডা

ছবির কপিরাইট Reuters
Image caption যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক জন বোল্টন ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

যা থাকতে পারে আলোচনায়

রুশ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক জন বোল্টন এক সম্মেলনে জা দুই নেতার বৈঠকের সিদ্ধান্ত।

মি. বোল্টন বলেন, এই বৈঠকের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্কে উন্নয়ন করতে চান দুই নেতা।

মি. বোল্টন বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও প্রেসিডেন্ট পুতিন দুজনই মনে করেন নিজেদের মধ্যে সমস্যা দূর করা ও সহযোগিতার সুযোগ বাড়ানোর ে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই দেশের নেতাদের একসাথে আলোচনা করে উচিত। শুধু যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কই নয়, আমি মনে করি দুই নেতাই বিশ্বাস করেন যে এই বৈঠক বৈশ্বিক অস্থিরতা নিরসনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

অন্যদিকে সাংবাদিকদের মি. ট্রাম্প জানিয়েছেন, সিরিয়া যুদ্ধ ও ইউক্রেন সঙ্কট নিয়ে মি. পুতিনের সাথে আলোচনা করতে পারেন তিনি।

মি. পুতিন বলেছেন, জন বোল্টনের সাথে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সুসম্পর্ক পুন:প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

মি.পুতিন ীকার করেছেন যে, দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কিছুটা শীতল অবস্থায় রয়েছে।

মি. পুতিন বলেছেন, মস্কোর পক্ষ থেকে কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা করা হয়নি এবং তাঁর দৃষ্টিতে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণেই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ফাটল দেখা গেছে।

বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:

সিরিয়া যুদ্ধ: বিমান হামলায় বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

‘ব্রাজিলের খেলা দিনের পর দিন পরিণত হচ্ছে’

বাংলাদেশে বিশাল অঙ্কের মসজিদ প্রকল্প নিজস্ব অর্থায়নে কেন?

Source from: http://www.bbc.com/bengali/news-44639029

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Related articles

বিশাল বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ইতালির রাজধানী, আহত ২৭

ইতালির রাজধানী রোমের পূর্বাঞ্চলীয় একটি পেট্রোল পাম্পে বিশাল বিস্ফোরণ ঘটেছে। শুক্রবার (৪ জুলাই) এই বিস্ফোরণে ১০ পুলিশ কর্মকর্তা...

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন : জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্যিক ও আর্থিক সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অধিকৃত ফিলিস্তিনি...

ইরানে হামলায় যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানিও জড়িত: রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত

যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানি ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরায়েলি আক্রমণকে উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করেছিল। তাই তাদের...

ইউক্রেনে বড় ধরনের হামলা করল রাশিয়া

ইউক্রেনে বেশ বড় ধরনের ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ২০২২ সালে আগ্রাসন শুরুর পর এটাই ছিল রাশিয়ার সবচেয়ে বড়...