সরকার ঘোষিত লকডাউন সফল করতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেছেন। এ সময় ৩৩ মামলায় ১৯ হাজার ৩০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় এবং সাড়ে ৫ হাজার মাস্ক বিতরণ করেন তারা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান মেহেবুব পাঁচলাইশ, বাকলিয়া ও চকবাজার এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমা বিনতে আমিন ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মামনুন আহমেদ অনিক খুলশী, বায়েজিদ ও চান্দগাঁও এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জনসাধারণকে সচেতন করেন এবং মাস্ক বিতরণ করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল হাসান পতেঙ্গা, ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় ৩টি মামলা দায়ের করে ৩ হাজার ৭০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা জান্নাত কোতোয়ালী, সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায় ৫টি মামলায় ১ হাজার ৫০০ টাকা সরকার ঘোষিত সর্বাত্মক লকডাউন সফল করতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেছেন। এ সময় ৩৩ মামলায় ১৯ হাজার ৩০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় এবং সাড়ে ৫ হাজার মাস্ক বিতরণ করেন তারা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান মেহেবুব পাঁচলাইশ, বাকলিয়া ও চকবাজার এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমা বিনতে আমিন ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মামনুন আহমেদ অনিক খুলশী, বায়েজিদ ও চান্দগাঁও এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জনসাধারণকে সচেতন করেন এবং মাস্ক বিতরণ করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল হাসান পতেঙ্গা, ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় ৩টি মামলা দায়ের করে ৩ হাজার ৭০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা জান্নাত কোতোয়ালী, সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায় ৫টি মামলায় ১ হাজার ৫০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান একই এলাকায় ৩টি মামলা দায়ের করে ৪ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাসুদ রানা পাহাড়তলী, হালিশহর ও আকবরশাহ এলাকায় ৩টি মামলা দায়ের করে ১ হাজার ২০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফুল আলম বাকলিয়া এলাকায় ৩টি মামলায় ২ হাজার ৫০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক পাহাড়তলী, হালিশহর ও আকবরশাহ এলাকায় ৩টি মামলায় ১ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। তিনি বাংলানিউজকে জানান, অভিযানকালে অধিকাংশ সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে এবং মুখে মাস্ক পরতে দেখা গেছে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিল্লুর রহমান পতেঙ্গা, ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় ১৩টি মামলায় ৫ হাজার ১৩০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন।
লকডাউন সফল করার লক্ষ্যে সন্ধ্যার পর থেকে দুইজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আতিকুর রহমান ও প্লাবন কুমার বিশ্বাসের নেতৃত্বে নগরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।