ডেস্ক নিউজ: বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) সকালে টাইগারপাসের সিটি কর্পোরেশন অস্থায়ী এ সাক্ষাত করেন তিনি।
এসময় মেয়র বলেন, ‘চট্টগ্রামকে সত্যিকার অর্থে বাণিজ্যিক রাজধানী ও ব্যবসা বান্ধব নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে হলে তা কখনো ব্যক্তি বা একক উদ্যোগে সম্ভব নয় । এ জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ ও আন্তরিক প্রচেষ্টা। চট্টগ্রামের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে যে – অবস্থান বা সংগঠনগত কাঠামোতে আমরা থাকিনা কেন সকলকে একই সূত্রে সোচ্চার হতে হবে।
মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে চট্টগ্রামের অবস্থান পাল্টে যাবে এবং এর ইতিবাচক সুফল জাতীয় বা আঞ্চলিক পর্যায়েই শুধু নয় বৈশ্বিক স্তরে ও বিস্তৃত হওয়ার অপার সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে। এই প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সক্ষমতা, কর্তৃত্ব ও সম্পদ অর্জনের পরিধি বৃদ্ধিসহ শক্তিশালী স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে রুপান্তর সবচেয়ে বেশী প্রাসঙ্গিক পূর্বশর্ত এবং গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়।
বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি এম. এ. সালাম বলেন, ‘করোনা কালে তৈরী পোশাক রপ্তানী শিল্প মুখ থুবড়ে পড়েনি। আল্লাহর অশেষ রহমত ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা এবং সঠিক সিদ্ধন্তে এই শিল্পের চাকা সচল ছিলো। এই খাতে তাঁর দেয়া সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনায় আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি এবং জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা সম্ভব হয়েছে।’
মেয়রের সাথে সাক্ষাতকালে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্ত্যহিত ছিলেন বিজিএমইএ সহ-সভাপতি এ.এম. চৌধুরী সেলিম, সহ-সভাপতি অঞ্জন শেখর দাশ, পরিচালক মোহাম্মদ আতিক, খন্দকার বেলায়েত হোসেন, এনামুল আজিজ চৌধুরী এবং প্রাক্তন প্রথম সহ-সভাপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ এবং উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর ড. নেছার আহমেদ মঞ্জু, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক।