ঢাকাই চলচ্চিত্রের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পূর্ণিমা বড় পর্দায় খুব একটা উপস্থিত না থাকলেও ছোট পর্দায় বেশ সরব। অন্যদিকে সকলের প্রিয় মুখ সজল ছোট, বড় দুই পর্দাতেই নিজেকে তুলে ধরেছেন। তবে তারা দু’জনই অন্ধ।
অন্ধ হলে তারা অভিনয় করছেন কিভাবে? বাস্তবে নয়, তাদের এই অন্ধত্ব নাটকে। যেখানে এই সমাজ ব্যবস্থা তাদের অন্ধ বানিয়েছে। অন্ধজনে অন্ধক্ষনে গল্পটি আবর্তিত হয়েছে অদ্ভুত এক ভালোবাসার বন্ধনে।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, ‘নাজমুল ও পরী দু’জনই অন্ধ। মানুষের জীবনের কিছু কঠিন সময়ের সিদ্ধান্ত মানুষকে অনেকটা বিপথে ঠেলে দেয়। তেমনি এক ভুল সিদ্ধান্তের স্বিকার হয় তারা। যার মাশুল হিসেবে পরীকে হারাতে হয়। হারাতে হয় নাজমুলের দুটি চোখ। অনেক আকুলতার ভীড়ে যখন সে তার পরীকে আবারও ফিরে পেতে চায় তখন বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় পরীর দৃষ্টিহীনতা। একটি ভুল সিদ্ধান্ত হয়ে দাঁড়ায় নাজমুলের জীবনের সবচেয়ে বড় কাল।
এমনই এক গল্প নিয়ে ঈদের বিশেষ নাটক নির্মাণ করেছেন জনপ্রিয় তরুণ নাট্য নির্মাতা রুমান রুনি। নাটকটি রচনা করেছেন ইউসুফ আলি খোকন। এতে নাজমুল চরিত্রে দেখা যাবে সজলকে এবং পরী চরিত্রে থাকছেন পূর্ণিমা।