অভিনেতা বলে তারা তাদের সমস্ত জীবন আপ্রাণ চেষ্টা এক ভূমিকা তাদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে এমনকি পরে তারা এই পৃথিবী ত্যাগ করেছেন কি, এবং সমস্ত মহান অভিনেতা একাধিক ধরনের চিত্রায়ন যে সরানো এবং প্রজন্মের অনুপ্রাণিত পিছনে রেখে পরিচালনা. হুমায়ুন ফরীদি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলাদেশী অভিনেতা এক বিবেচনা করা, আমাদের বাকি খুব শীঘ্রই (60 বছর বয়সে), কিন্তু না আমাদের মঞ্চ, টিভি ও চলচ্চিত্রের ফ্যাব্রিক উপর অনপনেয় ছাপ করার আগে. যদি তিনি জীবিত ছিলেন, ফরীদি 64 গতকাল হবে.
তার প্রথম জীবনে, ফরীদি হারানো সন্তানের একটি বিট ছিল. 1970 সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যোগদান করেছিলেন, কিন্তু পরে মুক্তিযুদ্ধের কপর্দকশূন্য আউট, তিনি তার দেশের জন্য এবং এমনকি পরে দেশ স্বাধীন হয়েছিল তার বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে না যুদ্ধ করতে গেলেন. একটি পাঁচ বছরের বিরতির পর, তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন, এবং যে যেখানে তিনি দিক খুঁজে পাওয়া যায়নি. একটি ইন্ট্রা-বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক প্রতিযোগিতায় তিনি লিখেছেন, নির্দেশ এবং বিজয়ী উৎপাদন “Attostho হে Hironmoyider Brittanto” যে একটি জুরি সদস্য, নাসির উদ্দীন ইউসুফ সঙ্গে একটি জ্যা তাড়িত অভিনয়. এটা ইউসুফ মাধ্যমে যে ফরীদি ঢাকার পর্যায়ে তার প্রথম পদক্ষেপ গ্রহণ, শক্তিশালী দল ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে. খেলা রাস্তায় কাজ করার পর “চর Kakra’r ডকুমেন্টারী”, তার প্রথম ভূমিকা “সংবাদ কার্টুন ছবি” জন্য একটি ছোট চরিত্রে একটি স্টপ-গ্যাপ ছিল. নাটকের অভিনেতা সেলিম আল দীন, যিনি তাঁকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের যেখানে ফরীদি resided আল Beruni হলের হাউস টিউটর ছিলেন, তারপর পড়া “Shakuntala’r Dwitiyo Porbo”, এবং ফরীদি এ ‘Sharparaj Tokkhok’ ভূমিকা গ্রহণ খেলা এবং খেলার.
পরে যে, আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি. “Foni-Monosha”, “Kittonkhola”, “কেরামত মঙ্গল ‘, পুনরায় বুট” সংবাদ কার্টুন ছবি “,” মুনতাসীর ফ্যান্টাসি “- পরে খেলা ফরীদি তাঁকে স্পটলাইট আকর্ষণ, একটি গ্রুপ যে রাইসুল ইসলাম আসাদ এর সার্চইঞ্জিন বৈশিষ্ট্যযুক্ত খেলা, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, আফজাল হোসেন, সুবর্ণা মুস্তাফা এবং Zahiruddin Piar. “ভুত”, যা তিনি নিজে নির্দেশ, ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে তার শেষ খেলা ছিল যখন মঞ্চে তাঁর শেষ কাজ গ্যেটে ইনস্টিটিউট সঙ্গে অ্যাসোসিয়েশন “Dhurto Ui” ছিল.
কিন্তু এ পর্যায়ে তাঁর একমাত্র stomping ভিত্তিতে থাকেনি. ফরীদি আতিকুল হক চৌধুরীর “Nikhoj সংবাদ”, ভূমিকায় যে তিনি মোনাজাত করা হয় না কিন্তু টিভিতে আগত, কিন্তু একটি বিদ্রোহী তারুণ্যের এক-দৃশ্য চেহারা. এটা তার টেলিভিশন ভূমিকা যে ফরীদি সমগ্র দেশে পরিচিত হয়ে ওঠে সঙ্গে ছিলেন নাসির উদ্দীন ইউসুফ এর “Bhangoner Shobdo শূনী” মধ্যে অশুভ সিরাজ তালুকদারের মত ভূমিকা অবিস্মরণীয় পারফরমেন্স দান এবং প্রতিমাসংক্রান্ত ‘Kaan-Kata’ শহীদুল্লাহ মধ্যে রমজান কায়সার-লেখা “সংসপ্তক” . একটি সঙ্গে “নীল Akasher Shondhane”, “Bokulpur Kotodur”, “Ekdin হঠাৎ”, “পাথর Shomoy থেকে”, “Kothao Keu Nei থেকে”, “Shomudre Gangchil”, “দুর্দশা Ekjon”, “Bhober হাট ‘ও’ Srinkhol”, তিনি তৈরি প্রভাব মুষ্টিমেয়র মিলেছে.
ফরীদি তার পরবর্তী পর্যায়ে ছায়াছবি সাহস, 1990 শহীদুল ইসলাম খোকন “Santrash” থেকে শুরু করে. 250 ওভার ছায়াছবি সালে তিনি একটি অন-স্ক্রিন শয়তানি দেহজ্যোতি যে শ্রোতা ঘৃণা করতে ভালোবাসতেন এবং ভালবাসতে ঘৃণা, কিন্তু যখন তিনি ইতিবাচক ভূমিকা করেনি দর্শকদের সাদরে এটা আশ্লিষ্ট সৃষ্টি. একটি উর্বর কর্মজীবন দুই দশক ধরে spanning সালে তিনি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে “Bichar Hobe থেকে” সঙ্গে 250+ চলচ্চিত্রে কাজ, “Palabi Kothaye”, “Hulia”, “একাত্তরের Jishu”, “Matritto” (যার জন্য তিনি একটি জাতীয় জয়ী পুরস্কার “),” Joyjatra “,” শ্যামল ছায়া “এবং” অই “, তার চূড়ান্ত, মরণোত্তর রিলিজ 2014 এর হচ্ছে” Ek কাপ চা ‘.
তিনি তার ব্যক্তিগত জীবনের সবচেয়ে স্থায়ী মানুষ কখনই ছিল: নাজমুন আরা বেগম মিনু সঙ্গে তার প্রারম্ভিক জীবন বিয়ে স্থায়ী হয়নি, কিংবা দীর্ঘদিনের সহকর্মী সুবর্ণা মুস্তাফা সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিয়ে করেনি, কিন্তু তিনি একটি বিশাল হৃদয়ের একজন মানুষ ছিলেন. তার নৈপুণ্য জন্য তার উদারতা, দয়া ও ভালোবাসার গল্প এবং তার সহকর্মী মানুষ কাল্পনিক হয়. তিনি মঞ্চে তার শেষ কাজ করতে চেয়েছিলেন, শেক্সপিয়ারের কিং লিয়ার অভিনয়, কিন্তু জীবন অন্য পরিকল্পনা ছিল. বসন্তের প্রথম দিনে – ফেব্রুয়ারি 13, 2012, তিনি স্খলন এবং তার পায়খানা মধ্যে পতনশীল পরে তার বিয়োগান্তক শেষ সাক্ষাৎ. তিনি এখনও এত দিতে ছিল, কিন্তু সেখানে যে কি তার জীবদ্দশায় মঞ্চ, টিভি এবং চলচ্চিত্র দর্শকদের দিয়েছে অতুলনীয় থাকবে অস্বীকার করার উপায় নেই. অভিনেতা এবং যাতায়াত, কিন্তু পৌরাণিক আমাদের সঙ্গে থাকা – বহুদিন পরে তারা চলে গেছে.
