গতকাল ১৮/০৫/২০২০ ইং তারিখে বিকাল তিনটায় সন্দ্বীপ পৌরসভা যুব লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শাহেদের ভাতিজা ইমনক(১৮) সজীব মোবাইলে কল দিয়ে জরুরি ভাবে সেনের হাট এবি স্কুলের গেটে দেখা করতে বলে তখন ইমন এবং তার ভাই সাগর (২২)ও মামুন(১৭) সহ সজীবের সাথে সেনের হাট স্কুল গেইটে দেখা করতে গেলে সজীব এবং লোহা বাবলু,লোহা বেলাল,হাছান,সুমনসহ ২০/২৫ জন মিলে ইমন এবং মামুনকে পিলারের সাথে রশি দিয়ে বেঁধে এলোপাতাড়ি পিঠাতে থাকে।ইমনের বাড়ি সেনের হাটের পার্শবর্তী হওয়ায় বিষয়টি ইমনের মা ঝর্না বেগম(৪০) খবর পেয়ে যায় এবং সাথে সাথে ইমনের মা ঝর্ণা বেগম এবং ইমনের আত্মীয় শাহনাজ বেগম (৪২) ইমন,মামুন এবং সাগরকে বাঁচানোর জন্য সেনের হাটের এবি হাই স্কুলের গেইটে দ্রুত আসে,এবং লোহা বাবলু এবং সজীবের পায়ে দরে ইমন,মামুন,এবং সাগরের জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করেন তাতেই উল্টো সজীব এবং লোহা বাবলু ইমনের মা ঝর্না বেগমকে রাস্তায় ফেলে শতশত মানুষের সামনে রড দিয়ে পিঠাতে থাকে।এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে এক পর্যায়ে ইমনের মার ব্লাউজ ছিড়ে ফেলে পড়নের শাড়ি ছিড়ে ফেলে এবং শাহনাজ বেগম কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ দিয়ে রক্তাত করে ফেলে সজীব এবং লোহা বাবলু তাদের মোবাইলে ভিডিও করতে থাকে পরবর্তীতে সেনের হাটের কিছু লোকজন এগিয়ে এসে লোহা বাবলু এবং সজীবের সাথে হামলায় জড়িত লোকদের অনুরোধ করে রমজান মাসের কারণে মাফ করে দিতে বললে তখন সজীব সেলুন থেকে কেঁচি এনে ইমনের মায়ের সামনে ইমনের এবং মামুনের মাথার চুল কাটা শুরু করে যা মধ্যেযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানায়।চুল কাটা শেষ হলে লোহা বাবলু এবং সজীব ইমনের মা কে বলে যদি ছেলে জীবন বাঁচাতে চায় তাহলে পৌরসভা যুব লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহেদ যেন সন্দীপ থেকে চট্টগ্রাম চলে যায় অন্যথায় পূনরায় চিরতরে শেষ করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দে। এরপর লোহা বেলাল,সজীব, লোহা বাবলু ইমনের এবং মামুনের রশির বাধন খুলে দিয়ে অটো রিক্সার মধ্যে কোলে করে রক্তাত অবস্থায় তুলে দেয় তখন সাগর ইমন এবং মামুন,শাহনাজ বেগম এবং ইমনের মা ঝর্না বেগমেকে গুরুতর আহত অবস্থায় সন্দীপ মিডিকেল সেন্টারে নিয়ে গেলে ডাক্তার ড্রেসিং করে চিকিৎসা দিয়ে সারাদেশে করোনা সমস্যা থাকায় ভর্তি না রেখে ডাক্তারি সার্টিফিকেট দিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দেয়।বাসায় আসার বিশ মিনিটের মধ্যে পূনরায় লোহা বাবলু,
সন্দ্বীপ পৌরসভা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শাহেদের পরিবারের সদস্যদের উপর সন্ত্রাসী লোহা বাবুল ও সজীবের হামলা
Date:
Share post: