পাকিস্তান আমলের গোয়েন্দা প্রতিবেদনের নিরিখে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম

Date:

Share post:

সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে সিক্রেট ডক্যুমেন্টস অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দি নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিরোনামের বই। পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর বিভিন্ন গোয়েন্দা দপ্তরে সংরক্ষিত গোপনীয় যে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল, সেসবের ভেতর থেকে ১৯৪৮-১৯৫০—দুই বছরের প্রতিবেদনগুলো নিয়ে বের করা হয়েছে এই পুস্তক।
সদ্য প্রকাশিত হলো সিক্রেট ডক্যুমেন্টস অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দি নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিরোনামে ১৪ খণ্ডে পরিকল্পিত গ্রন্থের প্রথম খণ্ড। বিপুল আয়তনের (৫৮২ পৃষ্ঠার) এই শোভন গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে হাক্কানী পাবলিশার্স। এই বইয়ে রয়েছে পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর বিভিন্ন গোয়েন্দা দপ্তরে সংরক্ষিত গোপনীয় প্রতিবেদনগুলো। এই প্রতিবেদনগুলো জীর্ণ, ভঙ্গুর ও বহু ক্ষেত্রে দুষ্পাঠ্য অবস্থায় সংগ্রহ, পাঠোদ্ধার, সমন্বয় ও কালানুক্রমিকভাবে বিন্যস্ত করার জটিল কাজটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানে উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা শামসুদ্দীন ও বর্তমান পুলিশের মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী ও তাঁর দল বিশেষ যত্ন আর পেশাগত নৈপুণ্যে সম্পন্ন করেছেন। প্রথম খণ্ডে স্থান পেয়েছে ১৯৪৮ থেকে ১৯৫০—এই দুই বছরের প্রতিবেদন।

তরুণ জননেতা শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি গোয়েন্দা প্রতিবেদনের সূচনা ১৯৪৮ সালের ১৩ জানুয়ারি। ওই দিন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন বর্ধমান হাউসে (বর্তমান বাংলা একাডেমি) যখন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আই আই চুন্দ্রিগর, আবদুর রব নিশতার, পীরজাদা আবদুস সাত্তার প্রমুখের উপস্থিতিতে মুসলিম লীগের সভা চলছিল, তখন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগ ওয়ার্কার্স ক্যাম্পের কতিপয় অজ্ঞাতনামা কর্মী শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত ৩ টাকা মূল্যের, পূর্ব পাকিস্তানে[র] দুর্ভাগা জনসাধারণ কৈফিয়ত দিতে হবে: আমাদের দাবী শীর্ষক পুস্তিকাটি সেখানে বিক্রি করেন। সে বিষয়টি সরকারের নজরে আনা হয়। এরপর ৩ মার্চে ১৯৪৮ দ্বিতীয় গোয়েন্দা প্রতিবেদনে একটি রাজনৈতিক লিফলেট প্রকাশের খবর পাওয়া যায়। শেখ মুজিবুর রহমানের নামে প্রকাশিত ওই লিফলেটে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রসমাজের কাছে এক আবেদনে বাংলা ভাগ হওয়ার পর পূর্বতন ‘মুসলিম স্টুডেন্ট লীগ’ নামটি বাতিল করে ইস্ট পাকিস্তান মুসলিম স্টুডেন্ট লীগ গঠন করার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করা হয়। লালবাগ থানার এসআইকে এ জন্য একটি সার্চ স্টেটমেন্ট তৈরি করতে বলা হয়। তার ভিত্তিতে তৎকালীন দৈনিক ইনসাফ পত্রিকার একজনের কাছে ওই লিফলেট পাওয়া যাওয়ায় ওই পত্রিকা অফিস সার্চ করা হয়। লালবাগ থানার এসআই আলাউদ্দীন এই সার্চ অভিযান পরিচালনা করেন।

৪ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম স্টুডেন্ট লীগের অস্থায়ী সাংগঠনিক কমিটির পক্ষে বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিসংবলিত এক লিফলেটে স্বাক্ষর করেন (পৃ. ৭, উপর্যুক্ত গ্রন্থ)। এবং ১১ মার্চ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানিয়ে এবং সচিবালয়ে ছাত্র বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিয়ে তিনিসহ কতক ছাত্র গ্রেপ্তার হন।

এ-সম্পর্কে আলোচ্য বইয়ে ফরিদপুর এসপি অফিসের সাপ্তাহিক গোপন প্রতিবেদনে বলা হয়: ‘শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ১৬-৩-৪৮-এ গোপালগঞ্জে সর্বাত্মক হরতাল ডাকা হয়। বিকেলে এস এন একাডেমি এবং এম এন ইনস্টিটিউটের ৪০০ ছাত্র শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে, “রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই”, “নাজিমউদ্দীন নিপাত যাক”, “মুজিবকে মুক্তি দাও”। অন্য গ্রেপ্তারকারীদের মুক্তি দাও ইত্যাদি স্লোগান দেয়।’ উল্লেখ্য, ঢাকায় এর আগের দিন মুজিবসহ গ্রেপ্তারকৃত নেতাদের মুক্তি দেওয়া হয়। সে খবর যথাসময়ে গোপালগঞ্জে না পৌঁছায় ছাত্র বিক্ষোভটি ওই দিন অনুষ্ঠিত হয়।

‘পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষে তরুণ লীগের বিশিষ্ট কর্মী শেখ মুজিবুর রহমানের বিবৃতিটিও তাৎপর্যপূর্ণ। কলকাতার দৈনিক ইত্তেহাদ-এ প্রকাশিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়: ‘১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট আমরা যে “আজাদী” লাভ করিয়াছি, সেটা যে গণ আজাদী নয়, তা গত একটি বছরে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হইয়াছে। “জাতীয় মন্ত্রীসভা” দীর্ঘ একটি বছরে জনগণের দুই শ বছরের পুঞ্জীভূত দুঃখ-দুর্দ্দশা মোচনের কোনো চেষ্টা তো করেনই নাই, বরঞ্চ সেই বোঝার ওপর অসংখ্য শাকের আঁটি চাপাইয়াছেন। ভুখা, বিবস্ত্র, জরাগ্রস্ত ও শত অভাবের ভারে ন্যুব্জ জনসাধারণের ভাত, কাপড়, ওষুধপত্র ও অন্যান্য নিত্য-ব্যবহার্য্য দ্রব্যের কোনো ব্যবস্থা তাঁরা করেন নাই; বরঞ্চ পাট, তামাক, সুপারি ইত্যাদির ওপর নয়া ট্যাক্স বসাইয়া ও বিক্রয়-কর বৃদ্ধি করিয়া জনগণের দৈনন্দিন জীবন দুর্ব্বিসহ করিয়া তুলিয়াছেন। বিনা খেসারতে জমিদারি বিলোপের ওয়াদা খেলাফ করিয়া তাঁরা জমিদার ও মধ্যস্বত্বভোগীদিকে পঞ্চাশ ষাট কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করিতেছেন।’ (পৃ. ৪৪)।

অন্যদিকে খুলনার দৌলতপুর কলেজে এক ছাত্রসভায় পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের জনপ্রিয় নেতা শেখ মুজিব খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বক্তব্য প্রদান করেন, তাতে বলা হয়: ‘প্রথমতঃ খাদ্যসঙ্কট ও দেশরক্ষার সমস্যাই আমাদের সর্ব্বপ্রধান সমস্যা। দেশরক্ষার জন্য দেশের জনসাধারণের সন্তোষ বিধান করা বিশেষ প্রয়োজন। জনসাধারণের মুখে ভাত না দিতে পারিলে কিছুতেই তাদের মন সন্তুষ্ট থাকিতে পারে না।…শুধু সামরিক শক্তির দ্বারাই দেশ রক্ষার চিন্তা অবাস্তব। খাদ্য সমস্যাও দেশ রক্ষার সমস্যা। একে অপরের পরিপূরক।’ (পৃ. ৫৬)।

উপর্যুক্ত গ্রন্থের প্রথম খণ্ডের দুই বছরে (১৯৪৮-১৯৫০) শেখ সাহেবের বিরুদ্ধে ৩২১টি গোয়েন্দা প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। সে সময় মাত্র ২৮ বছরের তরুণ নেতা শেখ মুজিবের ওপর কতটা সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা নজরদারি করা হতো, এটি তার প্রমাণ। প্রায় প্রতিদিন একটি করে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সূচনা পর্বেই। আসলে ওই সময়েই তিনি বিপুল জনপ্রিয় জাতীয়তাবাদী নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। একটি মাত্র উদাহরণ পেশ করি। ১৯৪৮ সালের ১ জুন নরসিংদীর এক জনসভায় তিনি বলেন: ‘বিনা ক্ষতিপূরণে পূর্ব বাংলার জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত করতে হবে। পূর্ব বাংলার মানুষের খাদ্য নাই, বস্ত্র নাই, প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ নাই, দেশ দুর্নীতিতে ভরে গেছে, একটি দুর্ভিক্ষ প্রায় আসন্ন। তাই জনগণকে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, না খেয়ে মরার চেয়ে বুকে বুলেট নিয়ে মৃত্যুই শ্রেয়। এ অবস্থায় জেহাদই কাম্য।’ (পৃ. ২৬)।

১৪ খণ্ডের এই গুরুত্বপূর্ণ গোপনীয় গোয়েন্দা দলিলে বাংলাদেশের শোষিত, বঞ্চিত, নিপীড়িত জনগণের আর্থসামাজিক দুরবস্থা এবং পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের ইতিহাসে নজিরবিহীন অবজ্ঞা অবহেলার বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলার জনগণের নন্দিত জননেতা শেখ মুজিবুর রহমানের উচ্চ রাজনৈতিক আদর্শ, দৃঢ়তা ও অকুতোভয় সংগ্রামের যে বিবরণ পাওয়া যায়, তা তাঁর বাংলার মানুষকে ভালোবেসে, যেকোনো ত্যাগের বিনিময়ে তাদের শত শত বছরের স্বপ্নের স্বাধীনতার আন্দোলনকে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাস্তবায়িত করারই সুপরিকল্পিত প্রয়াস। অনন্য দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ এই মহান মানুষটি ২৩ বছরের নির্যাতন, নিপীড়ন, দীর্ঘ কারাযন্ত্রণা ভোগ করে স্থির লক্ষ্যে দৃঢ়প্রতিজ্ঞায় পর্যায়ক্রমিক ও স্তরবিন্যস্ত আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় চূড়ান্তপর্বে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেন। এই সাফল্য ইতিহাসে নজিরবিহীন।

পাটচাষিদের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি, প্রান্তিক কৃষকদের সহায়তা প্রদান, দুস্থ মানুষের ভাত-কাপড়ের সমাধানের সোচ্চার দাবি তুলে দেশের বিভিন্ন জেলা, মহকুমা, থানা ও গ্রামে বাংলার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের সংগ্রামে তাঁর ছিল অবিরাম পথ চলা। জনতার সংগ্রামের বীর নায়ক হিসেবে তিনি কখনো লক্ষ্যচ্যুত হননি। তাঁর অটল বিশ্বাস ও সুবিবেচিত সিদ্ধান্ত ছিল, যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে হবে। প্রথম জীবনে যে সংগ্রাম শুরু তা পর্যায়ক্রমে উত্তুঙ্গ হয়েছে। ১৯৭২ সালের ১৯ আগস্ট সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনে তিনি বলেন: ‘১৯৪৭ সালে দেশ বিভক্ত হলো। সেদিন বুঝতে বাকি রইল না যে বাংলাদেশকে উপনিবেশ করার জন্য বাংলার মানুষকে শোষণ করে গোলামে পরিণত করার জন্য স্বাধীনতা এসেছে। ঢাকায় এসে রাজনৈতিক পরিবেশ দেখে বুঝতে বাকি রইল না যে বাঙালি জাতি শেষ হয়ে গেছে। সেই দিন শপথ নিলাম, বাংলার মানুষকে মুক্ত করতে হবে। ১৯৪৭ সালেই হলো আমাদের সংগ্রামের সূচনা।’ বঙ্গবন্ধু তাঁর স্বাধীনতাসংগ্রামকে সুচিন্তিত পরিকল্পনায় ধাপে ধাপে বাস্তবায়িত করেছেন অনেক চিন্তাভাবনা করে। এ সম্পর্কে তিনি বলেন: ‘আমি জাম্প করার মানুষ নই। আমি ২৩ বছর পর্যন্ত স্টেপ বাই স্টেপ মুভ করেছি।’

বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে তাঁর এই ‘স্টেপ বাই স্টেপ’-এর একটা পর্যায়ে ১৯৬২ সালে তিনি বলেন: ‘এই দেশ আমার, এই মাটি আমার, এই নদী আমার; এই দেশের সত্যিকার মুক্তির জন্য, এই মাটির আজাদীর জন্য, এই বাতাসকে নির্মল করার জন্য, এই নদীতে জোয়ার আনার জন্য আওয়ামী লীগ সংগ্রাম করিয়া যাইবে। শেখ মুজিবকে ফাঁসি দেওয়া সম্ভব, কিন্তু এই ফাঁসির রক্তের প্রতি ফোঁটা হইতে লক্ষ লক্ষ মুজিব জন্মগ্রহণ করিয়া সংগ্রাম জোরদার করিবে।’ (দৈনিক ইত্তেফাক, ১০ এপ্রিল, চট্টগ্রাম)। যে নেতা কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি, মুচলেকা দিয়ে ভীরুর জীবন যাপন করেননি, তাঁর বক্তব্য তো এমনই হবে।

১৯৪৮-১৯৫০ সালেই তরুণ রাজনৈতিক নেতা শেখ মুজিব পূর্ব বাংলার সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ নেতায় যে পরিণত হয়েছেন তার প্রমাণ পূর্ব বাংলা ও তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের গোয়েন্দাদের এই নিরলস ও কঠোরভাবে প্রতিক্ষণ তাঁকে অনুসরণ এবং তাঁর সব কর্মকাণ্ডের অনুপুঙ্খ প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষের নজরে আনার প্রয়াস। বঙ্গবন্ধু তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনী ও কারাগারের রোজনামচায় তাঁকে যে গোয়েন্দারা নিবিড়ভাবে চোখে চোখে রাখে—সেই কথা বলেছেন। কিন্তু গোয়েন্দাদের অনুসরণ তৎপরতা যে এত বিস্তৃত ও নিখুঁত তা জানলেও এতটা বিস্তারে বলেননি। তাই এ গোয়েন্দা প্রতিবেদনের প্রকাশনা আমাদের জাতীয় ইতিহাস নির্মাণ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বস্তুনিষ্ঠ পূর্ণাঙ্গ জীবনী রচনায় ঐতিহাসিক ও গবেষকদের জন্য প্রভূত কাজে লাগছে। আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ দলিলের প্রকাশনাকে অভিনন্দন জানাই। এই বইয়ের পরবর্তী খণ্ডগুলো দ্রুত প্রকাশিত হোক, এটাই প্রত্যাশা করি।

সিক্রেট ডক্যুমেন্টস অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দি নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
প্রকাশক: হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা
পৃষ্ঠা: ৫৮২, দাম: ৯০০ টাকা।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Related articles

জিম্মি নাবিকদের উদ্ধার চেষ্টার সময় গুলি বিনিময়

সময় ডেস্ক সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর নাবিকদের উদ্ধারে অভিযান চালিয়েছে অন্য একটি জাহাজ। দুই...

শেষ ম্যাচে ভুটানকে উড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ

সময় স্পোর্টস ডেস্ক সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছিলো বাংলাদেশের মেয়েরা। ১০ মার্চ ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে মাঠে...

নারী দিবসে নারী কর্মীদের সম্মান জানিয়ে এবারই প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করছেন নারী কর্মীরা

সময় ডেস্ক আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট পরিচালনা করেছেন নারীরা। রাজধানীর শাহজালাল...

চিত্র নায়িকা নিপুণ চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করছেন

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন তিনি। জানা গেছে,...