বাংলাদেশের ফুল এমবিশনের মধ্যমণি চট্টগ্রাম। আমরা বাংলাদেশকে যেখানে নিয়ে যাওয়ার কথা চিন্তা করছি; সেটির সেন্টার পিস হচ্ছে চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের এই সেন্টার পিসের একটা অংশ আমরা এখানে দেখতে পাচ্ছি। এটা আরও অনেক এফিশিয়েন্ট হবে। সাথে আরো অনেকগুলো পোর্ট বেরিয়ে যাবে। চট্টগ্রাম সত্যিকারের কমার্শিয়াল সিটি হবে। আশা করছি, এ কর্মযজ্ঞ আরও বাড়বে।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) বেলা ১২টার দিকে চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিদর্শনে গিয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম বন্দরকে এফিশিয়েন্ট করার মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই মূলমন্ত্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, কত এফডিআই এলো সেটা দেখার বিষয় না; ওটা সেকেন্ডারি ইস্যু। প্রাইমারিভাবে আমরা কি পরিমাণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারবো, সেটাই আমাদের মূলমন্ত্র।
ডিপি ওয়ার্ল্ডের কর্মযজ্ঞ পরিদর্শনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুবাইতে জেবেদ আলী পোর্টে ভিজিট করার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে এ রকমই পোর্ট অপারেট করে। কিন্তু আমি দেখেছি, ওখানে পোর্ট অপারেটরা একটা কন্ট্রোল রুমে বসেন। আমার সঙ্গে যার দেখা হয়েছিল উনি একজন ভদ্র মহিলা। তিনি এসি রুমে বসেকের মাধ্যমে ক্রেন অপারেট করেন। এখানে আমরা একটি কন্টেইনারের উপরে তিনটা বা চারটা করে কন্টেনার রাখতে পারি। ওখানে স্পেস সংকলনের জন্য টেকনোলজি আপডেট করেছে, যেখানে একটির উপরে ১৬টার মতো কন্টেইনার রাখতে পারেন। এসব একটা উদাহরণ। এগুলো আমরা ভবিষ্যতে এডাপ্ট করতে পারবো।
এসময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদারসহ চবকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।