ডেস্ক নিউজ: চমৎকার পুষ্টিগুণসম্পন্ন কলাতে রয়েছে প্রোটিন এবং প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন। তাছাড়াও এতে রয়েছে তিনটি প্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক সুগার: গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ।
কিন্তু কলা খেলেও ফেলে দেয়া হয় এর খোসা। শুনলে অবাক হবেন যে, কলার খোসার রয়েছে অনেক ওষুধি গুণ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক এর গুণাগুণ সম্পর্কে
আঁচিল কমাতে
যাঁদের ঘন ঘন আঁচিল হয়, তাঁরাও কলার খোসা থেকে উপকার পাবেন। আঁচিলের উপর কলার খোসার সাদা অংশটা ঘষুন। তারপর একটুকরো খোসা আঁচিলের উপর চাপা দিয়ে গজ ব্যান্ডেজ দিয়ে মুড়ে দিন। কিছুদিন করলেই চিরতরে বিদায় নেবে আঁচিল।
ব্রণর সমস্যায়
ব্রণ লাল হয়ে ফুলে আছে, সঙ্গে ব্যথাও রয়েছে? ব্রণর উপর কলার খোসা ঘষুন। এক সপ্তাহের মধ্যে হাতেনাতে ফল পাবেন!
বলিরেখার উপদ্রবে
কলা ত্বককে আর্দ্র আর পুষ্টিগুণে ভরপুর রাখে। ফলে নিয়মিত কলা যাঁরা খান, তাঁদের বলিরেখা বা সূক্ষ্ম রেখার সমস্যা এমনিতেই কম হয়। বাড়তি উপকার পেতে একটা কলার খোসা শিলনোড়া বা মিক্সারে বেটে নিন। তাতে একটা ডিমের কুসুম মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করুন। এই পেস্টটা মুখে মেখে পাঁচ মিনিট রেখে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন। ত্বক অসম্ভব নরম আর মসৃণ হয়ে যাবে।
মশার কামড়
হাত-পায়ে মশার কামড়ের ফলে চুলকে চুলকে লাল হয়ে ফুলে উঠেছে? আপনাকে জ্বালা আর চুলকানি থেকে মুক্তি দিতে পারে কলার খোসা! কামড়ানোর জায়গাটায় কলার খোসা ঘষুন, দেখতে দেখতে জ্বালা আর চুলকানি দুটোই কমে যাবে, ত্বকও শীতল হবে।