আফগানিস্তান কেন এখন আগের চাইতেও বিপজ্জনক?

Date:

Share post:

আফগানিস্তানে একসময় হতাহতের ঘটনা সংবাদের শিরোনামে উঠে এলেও এখন সেগুলো খুব স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এর কারণ, আফগানিস্তানে মার্কিন সমর্থিত সামরিক বাহিনী অবস্থান নেয়ায় টিকে থাকার লড়াইয়ে নেমেছে তালেবান ও অন্যান্য জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো।

বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের দাউদ আজমী ব্যাখ্যা করেছেন যে, দৃশ্যত এই যুদ্ধের কোন শেষ নেই। কেননা এটি ক্রমাগত রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে পরিণত হয়েছে।

সহিংসতা কি আরও খারাপ রূপ নিয়েছে?
২০০১ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযান শুরুর আগ পর্যন্ত আফগানিস্তান কখনোই এতোটা অনিরাপদ ছিল না। যেমনটা এখন হয়েছে।

১৭ বছর আগে তালেবান শাসনের অবসানের আগ পর্যন্ত আফগানিস্তানের বেশিরভাগ স্থান তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল।

তালেবান শাসনের বিরুদ্ধে আফগানিস্তানের যুদ্ধ ইতোমধ্যে মার্কিন ইতিহাসের দীর্ঘতম যুদ্ধে পরিণত হয়েছে।

সময়ের সাথে সাথে এই সংঘাত শুধু তীব্র থেকে তীব্রতর হয়নি- সেইসঙ্গে আরও জটিল হয়ে পড়েছে।

এখনকার হামলাগুলো যেমন বড়, তেমনই বিস্তৃত এবং মারাত্মক।

তালেবান এবং মার্কিন / ন্যাটো সমর্থিত আফগান সরকার দু’পক্ষই এখন নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে।

কাবুলের দক্ষিণে কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ প্রাদেশিক রাজধানী গজনীতে গত ১০ই অগাস্ট, তালেবান জঙ্গিরা প্রবেশ করে।

মার্কিন সমর্থনপুষ্ট আফগানিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী বিমান হামলার মাধ্যমে জঙ্গিদের পিছু হটানোর আগেই তালেবান শহরটি দখলে নেয়।

এর আগে ১৫ মে তালেবানরা ইরানি সীমান্তবর্তী আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় ফারাহ প্রদেশের রাজধানীতে প্রবেশ করেছিল।

সে সময় তাদের হটাতে পাল্টা অবস্থান নেয় মার্কিনপন্থী বাহিনী। এতে বহু তালেবান যোদ্ধা হতাহত হন।

কিন্তু তালেবান গোষ্ঠীর জন্য এই ধরনের হামলাগুলোর বড় ধরণের প্রোপাগান্ডার মতো।

এসব হামলা তাদের প্রচারণা বাড়ায় যা তাদের মনোবল শক্তিশালী করার পাশাপাশি সদস্য নিয়োগের মাধ্যমে দল ভারী করতে সাহায্য করে।

তালেবানদের কোন স্থান থেকে সরিয়ে দেয়া হলে তারা যাওয়ার সময় নিজেদের অস্ত্র ও যানবাহন নিয়ে যায়।

হেলমান্দ এবং কান্দাহারের মত প্রদেশগুলোর বেশ বড় অংশ বর্তমানে তালেবান নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে অনেক শহর ও গ্রাম।

একসময় হেলমান্দ এবং কান্দাহারে যুদ্ধ চলাকালীন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশের সেনারা নিহত হয়েছিল।

এখন ওই অঞ্চলে বেসামরিক হতাহতের ঘটনা মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।

জাতিসংঘের হিসাব মতে, ২০১৭ সালে ১০ হাজার জনেরও বেশি বেসামরিক মানুষ মারা গিয়েছে বা আহত হয়েছে এবং ২০১৮ সালে এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ট্রাম্পের কৌশল কি কোন পার্থক্য আনতে পেরেছে?
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, আফগানিস্তানের জন্য যে নতুন কৌশল উন্মোচন করেছেন, তার এক বছর পেরিয়ে গেছে।

সেখানে তিনি অঙ্গীকার করেছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র “জয়ের জন্য লড়বে”।

এই অচলাবস্থার অবসানে, তালেবানদের শান্তির পথে ফেরাতে সর্বোপরি তাদেরকে আফগানিস্তান সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে বাধ্য করতে ট্রাম্প প্রশাসন তালেবানের ওপর চারটি উপায়ে চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করে। সেগুলো হল:

১. সর্বাধিক সামরিক চাপ:
তীব্র বিমান হামলা এবং বিশেষ বাহিনীকে দিয়ে অভিযান চালানোর মাধ্যমে সামরিক চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল। মোতায়েন করা হয়েছিল প্রায় ১৪ হাজার মার্কিন সেনা।

গত অক্টোবরে মার্কিন বাহিনীর তৎকালীন কমান্ডার জন নিকলসন বলেছিলেন, তালেবানকে নিশ্চিহ্ন করার অভিযান শুরু করতে “বিমান বাহিনীর ক্ষমতা” প্রকাশ করা হয়েছিল ।

২. তালেবানদের আর্থিক উৎসগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা:
এরমধ্যে রয়েছে আফগানিস্তানের আফিম উৎপাদনের জমিগুলোয় বোমা হামলা। যেগুলো কিনা তালেবানরা পরিচালনা করে এবং বিদেশ থেকে তাদের কাছে আসা নগদ অর্থের প্রবাহ বন্ধ করে দেয়া।

৩. প্রশ্ন তোলা:
তালেবানের যুদ্ধের বৈধতা নিয়ে জনসমক্ষে বিশেষ করে ধর্মীয় দলগুলোর কাছে প্রশ্ন তোলা।

৪. পাকিস্তানের ওপর চাপ:
পাকিস্তানের ভূখণ্ডে থাকা আফগান তালেবানদের ধরতে ও তাদের বহিষ্কার করতে পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করা।

এই প্রচেষ্টাগুলো ব্যর্থ হয়েছে
তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ প্রয়াসগুলো ব্যর্থ হয়েছে। এর কারণ:

১. নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে তালেবান:
তীব্র সামরিক চাপ তালেবানদের আঞ্চলিক সম্প্রসারণের গতি কমিয়ে দিয়েছে। কেননা গত বছর অনেক তালেবান যোদ্ধা (কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডারসহ) হামলায় নিহত হয়েছেন।

কিন্তু তারপরেও নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে তালেবান। সেইসঙ্গে দেশজুড়ে প্রাণঘাতী হামলা বা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।

অন্যদিকে তালেবানদের লক্ষ্য করে একের পর এক বিমান হামলায় বেসামরিক নাগরিক হতাহতের ঘটনায় বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

২. অর্থ সরবরাহ বেড়েছে:
তালেবানের মাদকের আখড়ায় বোমা হামলা সত্ত্বেও, তারা আর্থিক সংকটের মুখে পড়েনি। বরং তথ্যপ্রমাণ থেকে জানা গেছে যে তাদের সম্পদ আরও বেড়েছে।

৩. আলোচনায় অস্বীকৃতি:
সৌদি আরব ও ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে ইসলামী চিন্তাবিদরা বিভিন্ন সভার আয়োজন করেছেন।

মূলত যখন আফগানিস্তানে সহিংসতার ঘটনায় নিন্দার ঝড় উঠেছিল তখন তালেবানকে আহবান জানানো হয় যেন তারা আফগানিস্তান সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনা যোগ দেয়। তবে তালেবানরা সাফ অস্বীকৃতি জানায়।

তাদের মতে এটি ওয়াশিংটনের যুদ্ধকে ন্যায়সঙ্গত প্রমাণের জন্য “আমেরিকান প্রক্রিয়ার” একটি অংশ।

৪. পাকিস্তানের আফগান কৌশল:
ট্রাম্প প্রশাসন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার পাশাপাশি ত্রাণ ও নিরাপত্তা সহায়তা স্থগিত করে দিয়েছে।

তবে তালেবানকে সহায়তার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইসলামাবাদ। তারা জানায় আফগানিস্তানের শান্তি প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য তারা সাহায্য করতে প্রস্তুত আছে।

তবে পাকিস্তানের আফগান কৌশল নিয়ে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আভাস দেখা দিয়েছে।

যুদ্ধ কিভাবে চলছে?
আফগানিস্তানের সংঘাতের তীব্র আকার ধারণ করার পেছনে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ দায়ী করা হয়েছে:

১. একপেশে আচরণ:

উভয় পক্ষই নিজেদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের অবরোধ প্রত্যাহারের চেষ্টা করছে। প্রত্যেকটি পক্ষই চাইছে তাদের প্রভাব বাড়িয়ে আরও এলাকা দখলে নিতে।

২. মার্কিন যুদ্ধনীতি:
২০০১ সালে আফগানিস্তানে মার্কিন অভিযান শুরুর পর তাদের কৌশলের কার্যকারিতা এবং যুদ্ধনীতির স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

২০০১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১০ হাজার তালেবান যোদ্ধা নিহত, আহত না হয় আটক হয়েছেন। কিন্তু তাদের অভিযানে সেই দুর্বলতার কোন লক্ষণ দেখা যায় না।

এক দশক আগে যুক্তরাষ্ট্র ও আফগান সরকার ধারণা করেছিলেন যে আফগানিস্তানে প্রায় ১৫ হাজার জঙ্গি রয়েছে।

বর্তমানে, জঙ্গির সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

৩. ইসলামিক স্টেট
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের ইসলামিক স্টেটের খোরসান শাখার উত্থান, গোষ্ঠীটির সহিংসতা ও নৃশংসতার মাত্রা অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।

নতুন গ্রুপটি কয়েকটি মারাত্মক হামলা চালানোর দাবি করেছে। যেসব হামলার বেশিরভাগ লক্ষ্যবস্তু ছিল শহরের বেসামরিক মানুষ।

৪. শান্তি আলোচনা:
শান্তি আলোচনার ধারণাটি গতি পাওয়ার পর তালেবানরা তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে আলোচনার টেবিলে শক্তিশালী অবস্থান থেকে কথা বলতে চায়।

৫. তালেবানকে সমর্থনের অভিযোগ:
মার্কিন ও আফগান কর্মকর্তারা পাকিস্তান, রাশিয়া ও ইরান, এই তিনটি দেশের বিরুদ্ধে তালেবানকে সমর্থনের অভিযোগ এনেছে।

যদিও ওই তিন দেশ তা অস্বীকার করে। ওই তিন দেশের ওপর অভিযোগের বাড়তি চাপের কারণে আরও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

আফগানিস্তানের সৈন্যরা কি সামাল দিতে পারবে?
তালিবান সহিংসতা উচ্চমাত্রায় চলে যাওয়ায় আফগান নিরাপত্তা বাহিনী এখন চাপের মধ্যে আছে, অনেক ক্ষেত্রে, ভীত-সন্ত্রস্তও।

তালেবানদের বিস্তার রোধে আফগান বাহিনী কঠোর সংগ্রাম করছে।

কিন্তু এ কারণে তাদের হতাহতের হার বিপজ্জনক হারে বেড়েই যাচ্ছে। সামনে তা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আফগান বাহিনীতে দৃঢ় এবং অনুপ্রেরণামূলক নেতৃত্বের অভাব, সময়মতো রসদ সরবরাহ এবং দুর্নীতি নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।

এছাড়া কাবুলের রাজনৈতিক ও সরকারী নেতাদের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব, সরকার পরিচালনা সেইসঙ্গে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

২০১৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দুই বিরোধী দল মিলে জাতীয় ঐক্যের সরকার (এনইউজি) গঠন করলেও তারা প্রকৃতপক্ষে একতাবদ্ধ নয়।

চার বছর ক্ষমতায় থাকার পরও, কাবুল সরকার বিভিন্ন বিষয়ে অভ্যন্তরীণ-ভাবে দ্বিধাবিভক্ত রয়ে গেছে।

নির্বাচন কি অনুষ্ঠিত হতে পারে?
তিন বছরের বেশি সময় ধরে পার্লামেন্টে ভোটাভুটির যে বিলম্ব হয়েছিল সেটা অনুষ্ঠানের তারিখ ২০ অক্টোবর নির্ধারণ করা হয়েছে।

সহিংসতা বাড়তে থাকায় নির্বাচন সঠিক সময়ে অনুষ্ঠিত হবে কি না তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে।

ইতোমধ্যে ব্যাপক জালিয়াতি এবং ভোট পূর্ববর্তী ম্যানিপুলেশন নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে উদ্বেগের।

সহিংসতা ও ভয় দেখানোর কারণে দেশটির বেশ কয়েকটি স্থানে যদি নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয় তাহলে পরের পার্লামেন্টে কারা কিভাবে প্রতিনিধিত্ব করবে তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।

২০১৯ সালের এপ্রিলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা রয়েছে।

উভয় নির্বাচনই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তি পরীক্ষা করবে এবং সেটা হবে আফগানিস্তানে সামগ্রিক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

শান্তি আলোচনার ব্যাপারে কি হবে?
সব পক্ষ এখন মনে করে যে আফগানিস্তান যুদ্ধ কেবলমাত্র সামরিক উপায়ে সমাধান করা যাবে না।

এ ব্যাপারে আলোচনা শুরু করার জন্য ধীরে ধীরে সব দলের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে।

দলগুলো বলছে যে তারা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চায়।

জুনে আনুষ্ঠানিকভাবে তিন দিনব্যাপী যুদ্ধবিরতির পর সুযোগের একটি জানালা খুলে যায়।

এরপর জুলাই মাসে কাতারে মার্কিন কর্মকর্তা এবং তালেবান প্রতিনিধিদের মধ্যে বৈঠক হয়।

গত সাত বছরের মধ্যে এই প্রথমবারের মতো দুই পক্ষ আলোচনার টেবিলে মুখোমুখি হয়েছিল। তারা শিগগিরই আবার বৈঠক করবেন বলে জানা গেছে।

তবে এটি স্বীকার করতেই হয় যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর কঠোর অভিযান সত্ত্বেও, কোন পক্ষই যুদ্ধ জয়ী হতে পারেনি।

কিন্তু শান্তি আলোচনা জন্য দল এবং কাঠামোর বিন্যাস নিয়ে এখনও ব্যাপক মতানৈক্য আছে।

অর্থপূর্ণ অগ্রগতির জন্য এবং বিশ্বাসের ভিত্তি নির্মাণের জন্য সবপক্ষেরই আপোষ করার মতো নমনীয় মনোভাব রাখা এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

এছাড়া অন্য চ্যালেঞ্জটি হল আঞ্চলিক পক্ষগুলোর মধ্যে সহযোগিতা প্রতিষ্ঠা।

আফগানিস্তান এবং বৃহত্তর অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা তখনই সম্ভব হবে যখন বহুপাক্ষিক প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে সমাধান খোঁজা হবে।

যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি থাকবে পাকিস্তান, রাশিয়া, ইরান, চীন, ভারত, সৌদি আরব।

তবে শেষ পর্যন্ত এই সংলাপ আফগানিস্তানের দুই পক্ষের মধ্যেই হবে। এবং সেটাই নির্ধারণ করবে যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Related articles

জিম্মি নাবিকদের উদ্ধার চেষ্টার সময় গুলি বিনিময়

সময় ডেস্ক সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর নাবিকদের উদ্ধারে অভিযান চালিয়েছে অন্য একটি জাহাজ। দুই...

শেষ ম্যাচে ভুটানকে উড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ

সময় স্পোর্টস ডেস্ক সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছিলো বাংলাদেশের মেয়েরা। ১০ মার্চ ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে মাঠে...

নারী দিবসে নারী কর্মীদের সম্মান জানিয়ে এবারই প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করছেন নারী কর্মীরা

সময় ডেস্ক আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট পরিচালনা করেছেন নারীরা। রাজধানীর শাহজালাল...

চিত্র নায়িকা নিপুণ চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করছেন

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন তিনি। জানা গেছে,...