স্প্যানিশ গঞ্জালো সানচেজ মরেনো বাংলাদেশে এসেছেন স্ত্রীর চাকরি সূত্রে। ঘটনাচক্রে অনূর্ধ্ব ১২ দলের কোচ থেকে হয়ে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোচ। তার অধীনে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে জর্ডানের বিপক্ষে ৮ গোল হজম করেছিল বাংলাদেশ। এর আগে প্রীতি ম্যাচে আরব আমিরাতের বিপক্ষে গঞ্জালোর বাংলাদেশ হেরেছিল ৬-১ গোলে। ফলে গোলের মালা উপহার নিয়ে বাংলাদেশের ফুটবলের দৃশ্যপট থেকে উধাও হয়ে গিয়েছিলেন এই স্প্যানিশ। তবে আবার যুক্ত করা হচ্ছে তাকে। বার্সেলোনার সাবেক এই ফুটবলারকে উন্নয়ন পরিকল্পনায় রেখেছে বাফুফে। জানুয়ারি থেকে বাফুফের যে ক্যালেন্ডার মেনে চলা তাতে গঞ্জালোকে হেড অব প্লেয়ার ডেভেলপমেন্ট পদে রাখা হয়েছে। গঞ্জালো খেলেছেন বার্সেলোনা বি দলে। মূল দলের সঙ্গে একটা ম্যাচে একাদশেও ছিলেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগে। এ ছাড়া ছিলেন বার্সার একাডেমির ছাত্রও। বর্ণাঢ্য ফুটবল ক্যারিয়ারই বলা যায়। কিন্তু কোনো রকম কোচিং লাইসেন্স ছাড়া সে কীভাবে একটি দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনার প্রধান হয়, তা বোধগম্য নই। যেহেতু ইতিমধ্যে গঞ্জালোর কোচিং অদক্ষতার খেসারত দিয়েছে বাংলাদেশের ফুটবল।