ডেস্ক নিউজ: গুণীজনদের সম্মাননা জানানোর মাধ্যমেই মেধা ও সৃজনশীলতার বিকাশ সম্ভব
সামাজিক উন্নয়নে বিভিন্নভাবে সমাজকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন গুণীজনরা। কেউ কেউ সম্মাননা পান আবার কেউ কেউ লোকচক্ষুর আড়ালেই থেকে যান। সৃজনশীলতা এবং মেধার বিকাশে তাঁরা উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন। পথিকৃৎ সংসদের গুণীজন সম্মাননা প্রদান আয়োজনকে প্রশংসা করে বক্তারা এসব মন্তব্য করেন।
পথিকৃৎ সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংসদের তিন দশক পূর্তি ও গুণীজন সম্মাননা-২০২০ গতকাল ১১ ডিসেম্বর বিকাল তিনটায় চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নূরনাহার মিলনায়তনে সাংবাদিক নিজাম হায়দার সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
ডা. আলাউদ্দীন ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ও প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডীন অধ্যাপক ড. গাজী সালেহ উদ্দিন এবং দৈনিক আজাদীর সহযোগী সম্পাদক, শিশুসাহিত্যিক রাশেদ রউফ।
বিশেষ অতিথি ও আলোচক ছিলেন হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের সাবেক সদস্য ডা. সালেহ আহমেদ সোলেমান, চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট কলেজের অর্থনীতির বিভাগীয় প্রধান, সহযোগী অধ্যাপক মো. নূরুল আলম (শাহজাহান), দৈনিক ইনফো বাংলার সহযোগী সম্পাদক ডা. দুলাল কান্তি চৌধুরী, সোহেল আহাম্মদ প্রমুখ।
সম্মাননাপ্রাপ্ত তিন গুণীজনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরেন কবি আলাউদ্দিন পারভেজ।
অনুষ্ঠানে মঞ্চনাটকে বিশেষ অবদানের জন্যে বিশিষ্ট নাট্যকার ও গবেষক আহাম্মদ কবীরকে পথিকৃৎ নাট্যজন সম্মাননা, শিশুসাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্যে শিশুসাহিত্যিক ওবায়দুল সমীর কে পথিকৃৎ শিশুসাহিত্য সম্মাননা এবং সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্যে এ্যাডভোকেট মো. ইমাম উদ্দিন কে পথিকৃৎ সমাজসেবা সম্মাননা-২০২০ প্রদান করা হয়।
